নিজস্ব প্রতিবেদক : শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূল অনুকূল চন্দ্ররে প্রায় লক্ষাধকি অনুসারীর পদচারণায় গত ১ লা র্মাচ, শুক্রবার চট্টগ্রাম নগরীর ফরিঙ্গিবিাজারে র্কণফুলী নদীর তীর মলিনমলোয় পরণিত হয়। চট্টগ্রাম বিভাগের বভিন্নি এলাকা সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থকেে অসংখ্য ভক্ত-অনুরাগী দনিব্যাপী এ জন্মমহোৎসবে যোগ দিয়েছেন। ঠাকুর অনুকূল চন্দ্ররে ১৩৬তম জন্মমহোৎসব উপলক্ষে এদিন ভোরে মাঙ্গলিক বেদ পাঠ ও ঊষা র্কীতনরে মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া দিনব্যাপী মহোৎসবে চিকিৎসা সম্মলেন, আলোচনা সভা, চিত্রাংকন প্রর্দশনী, মাতৃসম্মলেন, শিশু কিশোরদরে নিয়ে আয়োজতি ও পরচিালতি সৎসঙ্গ সংগীতানুষ্ঠানসহ নানা অনুষ্ঠান।
বিকালে শ্রীঠাকুর অনুকূল চন্দ্ররে দীব্য জীবন ও বানীর উপর সাধারন সভা। সভায় সভাপতিত্ব করনে সৎসঙ্গ বাংলাদশেরে সহ সভাপতি অধ্যাপক প্রদীপ কুমার দবে, আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও ভোররে কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, বিশেষ অতিথি ও আলোচক হিসেবে ছিলেন বাংলাদশে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকটে রানা দাশগুপ্ত, সৎসঙ্গ বাংলাদশেরে সহ-সম্পাদক সুব্রত আদিত্য, মাসকি সৎসঙ্গ সংবাদ পত্রিকা ও দৈনিক প্রথম কথা পত্রিকার সম্পাদক নটো কিশোর আদিত্য, তিমির সেন, চন্দন ভট্টার্চায ও প্রকৌশলী সনৎ কুমার ঘোষ, চসকি কাউন্সলির হাসান মুরাদ বিপ্লব, প্রকৌশলী বিজয় কিষান, পিআইডির আলোকচত্রি সাংবাদকি নাট্যজন সুমন দাশ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বক্তরা বলেন, সৎসঙ্গরে প্রতিষ্ঠাতা শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র। ‘সৎ ও সংযুক্তরি সহতি তদগতসিম্পন্ন যাঁরা তাঁরাই সৎসঙ্গী, আর তাদের মিলনক্ষেত্র হল সৎসঙ্গ। র্কমের মাধ্যমে যোগ্যতর মানুষ গড়ে তোলাই হল এর লক্ষ্য ও সৎসঙ্গের আর্দশ ।
বক্তরা আরো বলেন, র্ধম ও র্কমের অর্পূব সমন্বয়ে সৎসঙ্গ আশ্রম। শিক্ষা, কৃসি সুববিাহ আস্তকিরে এই চার স্তম্ভরে অভব্যিক্ত।ি শ্রীশ্রীঠাকুর বানী, ’অন্যে বাঁচায় নজিে থাক,ে র্ধম বলে জানসি তাক’ে। বাঁচা বাড়ার র্মম যা, ঠকিই জানসি র্ধম তা। সৎসঙ্গ জাতি ধম বর্ বিশেষ সকল মানুষের একটি মিলনক্ষেত্র।
দুপুরে চিকিৎসা সেবা র্কাযক্রম উদ্বোধনকালে চট্টগ্রামে ভারতীয় সহকারি হাইকমশিনার ডা. রাজীব রঞ্জন বলেছেন, আবহমান কাল থকেইে বাংলাদশেরে মানুষের মধ্যে সমপ্রীতি বজায় রয়ছে । পারস্পরিক সখ্য, সৌর্হাদ্য ও সপ্রীতি বাঙালি সংস্কৃতির মূল অনুষঙ্গ হয়ে উঠছে।
বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা র্কাযক্রমে অংশ নেন- চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ডা. নিতা্ই প্রসাদ দত্ত, সিনিয়র কনসালটেন্ট ডা. প্রতীক চৌধুরী, ডা. সৌমেন চৌধুরী, ডা. সৌরভ সাগর, ডা. প্রবাল চক্রর্বতী, ডা. বিউটি পাল নন্দী, ডা. লাবনী দে ডা. সুদীপ চৌধুরী, ডা. মৃত্তিকা দত্ত, ডা. স্মরণ কর, ডা. টিপু মজুমদার, ডা. অজয় ভট্টার্চায্য, ডা. সুকুমার নন্দী এবং সৎসঙ্গের সহপ্রতিরতিক ডা. সিনিয়র কনসালটেন্ট সুব্রত রায় পিন্টু।
অনুষ্ঠানের আয়োজকরা জানান, দিনব্যাপী উৎসবে হাজারো রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। দুপুরে প্রায় লক্ষাধকি ভক্তদের মধ্যে প্রসাদ বিতরন করা হয়।
আগত ভক্তরা জানান, আমাদের জীবনে যাদের একান্ত অনুপ্ররেণা আমাদরে জীবন যুদ্ধে মনোবল অটুঁট রাখ, তার অগ্রভাগইে থাকনে, বাবা-মা। আপন জননীকে ঠাকুর প্রাণের উৎস জ্ঞাণে ভালবাসতেন। মা’কে খুশি করতে তিনি সবকিছু করতে প্রস্তুত ছিলেন।