সড়ক কিংবা নৌপথ পায়রা বন্দরের সর্বত্রই জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা ব্যাবস্থা। আনসার ভিডিপি, কোষ্টগার্ড ও নৌ বাহিনী মোতায়েন করে দিন-রাত নিয়মিত টহল দেয়া হচ্ছে। পাঁচ শতাধিক শ্রমিক নিয়ে চলমান রয়েছে প্রথম জেটির অসমাপ্ত কাজ। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে লক্ষমাত্রা অর্জনের পথে এগিয়ে চলছে পায়রা সমুদ্র বন্দর।
এখনও বহিঃ নোঙ্গরে অবস্থান করছে দুটি মাদার ভেসেল। লাইটারেজের মাধ্যমে এসব জাহাজ থেকে পণ্য খালাস কার্যক্রম সচল রয়েছে। কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আমদানিকৃত পন্য আমদানিকারদের কাছে পৌঁছে দেয়া হচ্ছে। উন্নয়ন কাজ যাতে বাধাগ্রস্থ না হয় তাই শ্রমিকদের পরিচয় পত্রকে কারফিউ পাশ হিসেবে বিবচনার জন্য প্রশাসনকে অনুরোধ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে পায়রা বন্দরের কনফারেন্স রুমে সাংবাদিকদের একথা জানান বন্দর চেয়ারম্যান রিয়াল এডমিরাল আব্দুল্লাহ আল-মামুন চৌধুরী।
চলতি মাসে ৮ টি পন্যবাহী মাদার ভেসেল পায়রা বন্দরে নোঙ্গর করেছে। এর মাধ্যমে বন্দরের উপার্জন সহ প্রায় ৫০ কোটি টাকা রাজস্ব অর্জন করছে সরকার। ২০১৬ সাল থেকে এপর্যন্ত ২৮১৯টি জাহাজের খালাসের মাধ্যমে আয় হয়েছে ১৩শ সাত কোটি ৬৫ লক্ষ টাকারও বেশি।